নিজের ও পরিবেশের স্বাস্থ্যের জন্যই ধূমপান ছে়ড়ে দেওয়া উচিত। ধূমপান ছাড়তে চাইছেন পারছেন না। অনেক চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন অনেকে। তাদের জন্য এই ধূমপান ছাড়ার ঘরোয়া টিপস
১. হরিতকি
আয়ুর্বেদিক বিজ্ঞানে ত্রিফলা নামে পরিচিত তিনটি ফলের একটি হল হরতকি। নানা গুণ রয়েছে হরিতকির। স্বাদে তেতো হলেও, এটি ট্যানিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ফ্রুকটোজ ও বিটা সাইটোস্টেবল সমৃদ্ধ। হরতকি দেহের অন্ত্র পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। হরিতকি মুখে রেখে দিলে ধূমপান করার ইচ্ছে চলে যায়, এমনটাই বলছে আয়ুর্বেদ। তাই ধূমপান করার ইচ্ছে হলেই মুখে দিন হরিতকির টুকরো। অন্তত ৫-১০ মিনিট।
২. যষ্ঠিমধু
সিগারেট ছাড়তে সাহায্য করে যষ্টিমধু। ধূমপান করার ইচ্ছে হলেই যষ্ঠিমধু সেই ইচ্ছে নাশ করে। এমনটা প্রমাণিত।
৩. দারুচিনি ও মধু
ছোট একটা টিপস। এক চামচ মধুতে দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে জল দিয়ে খেলে ধূমপানের নেশা কাটে। দিনে ২-৩ বার এই মিশ্রণ খেলে সিগারেট খাওয়ার ইচ্ছে কেটে যায়।
[wpsm_woobox id=”6040″]
৪. শুকনো আদা ও লেবু
আদার টুকরো ধূমপান ছাড়ায়, এটা প্রমাণিত সত্য। লেবুর রসে আদার টুকরো ভিজিয়ে রাখুন। এর সঙ্গে থাকুক গোলমরিচ। এই মিশ্রণ ম্যাজিকের মতো সিগারেটের নেশাকে দূর করে।
৫. গ্রিন টি
গ্রিন টি সিগারেটের নেশা ছাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা নেয়। তবে কফি খাবেন না। কফির ক্যাফেইন মানসিক দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিতে পারে। সেই তুলনায় গ্রিন টি অনেক বেশি নিরাপদ ও স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারি। এখন থেকেই তাই অভ্যাস গড়ে তুলুন।
৬. ফল
ধূমপান ছাড়তে বেশি করে টাটকা ফল, শাক-সবজি খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। একইসঙ্গে চর্বিযুক্ত খাবারের পরিমাণ কমাতে হবে।
৭. প্রচুর জল খান
সিগারেট ছাড়ার পর প্রথম তিনদিন জল খান প্রচুর পরিমাণে। জল আপনার শরীরের ভেতর নিকোটিনকে খুব দ্রুত বের করে দেবে।
সুত্রঃ এবেলা
অনেক দিন পর aamioতে ঢুকে চমৎকৃত হয়েছি। অনেক উন্নত হয়েছে। দুর্বলতা বা দরিদ্রতার ছাপ দেখছি না। ভাল থেকো aamio, বাঙালির মার্কেটপ্লেস।